কামরুল হাসান

আফটার আওয়ারসে মিনি ব্রেকফাষ্ট আড্ডা

তুরস্কে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মসয়ূদ মান্নান এসেছেন শীতকালীন অবকাশে তীব্র শীতের দেশ তুরস্ক থেকে অল্পশীতের দেশ বাংলাদেশে। তাকে উষ্ণ আমন্ত্রণ জানাতে আফটার আওয়ারসে মিনি ব্রেকফাষ্ট আড্ডার আয়োজন করলেন কবী ও ভ্রামণিক মাহমুদ হাফিজ যিনি এই তো সেদিন মান্যবর রাষ্ট্রদূতের ততোধিক উষ্ণ আতিথেয়তা পেয়েছেন কেবল ইস্তাম্বুল

সবুজ হোটেল

আজ থেকে পঁচিশ বছর আগের কথা। এক বহুজাতিক সার কারখানায় ট্রেনিং ম্যানেজারের চাকরী নিয়ে চট্টগ্রামে গিয়েছি। থিতু হয়েই চট্টগ্রামের কবীদের খুঁজতে শুরু করলাম। মোবাইল ফোন ও ফেসবুক কোনটাই ধরাধামে তখনো আসেনি, যোগাযোগের উপায় চিঠি ও ল্যান্ড টেলিফোন। তখন খোঁজ পাই কবীদের আড্ডাস্থল চকবাজারের এক রেস্টুরেন্ট,

চাচাকাহিনী : পর্ব্ব – ৩

সাত— দুপুর গড়িয়ে যায়, কোন প্রকার খাবারের এন্তেজাম দেখি না। চাচা নিজে দুপুরে কিছু খান না, তাই বলে কি আমাদেরও না খেয়ে থাকতে হবে? চাচা জানালেন আপন সাধারণত খাবার নিয়ে আসে। আজ ভুলে গেছে। শুনে আপন বলে, ‘বলেন কী খাবেন? এখন তো অর্ডার করলেই খাবার

চাচাকাহিনী : পর্ব্ব – ২

চার— ইন্টারভ্যু বোর্ড বসেছে, প্রার্থী একজন, প্রশ্নকর্ত্তা তিনজন। আসলে একজনই। প্রায়শই বোর্ডর অপর দুই সদস্য আপন ও আমাকে প্রধান প্রশ্নকর্ত্তার প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। চাচা জিজ্ঞেস করলেন, ‘সিদ্ধান্ত কী?’ এ যেন আধুনিককালের সক্রেটিস, শিষ্যদের মৌলিক প্রশ্ন করে এলোমেলো করে দেন। ফাণ্ডামেণ্টাল নলেজের পরীক্ষা দিতে গিয়ে

চাচাকাহিনী : পর্ব্ব – ১

এক— শুক্রবার সকালের ঢাকা মানে কর্ত্তারা ঘুমাচ্ছে, ড্রাইভার সব ছুটিতে। রাস্তাঘাট বিদেশের মত ফাঁকা। মিরপুর থেকে বারিধারা যেতে সাকুল্যে ৩০ মিনিট লাগল, তাও লাগত না যদি ‘ঘুটি কাকলি আসিলে আর্মি ষ্টেডিয়াম ঘুরিয়া যান’ না থাকিত। আবাসিক এলাকাগুলোর ভেতর গুলশান, বনানীর চেয়েও বারিধারা আমার কাছে অভিজাত