রুখসানা কাজল

নিউ নর্মাল ধরিত্রী

দিনরাত একাকার হয়ে গেছে। জগদ্দল পাথরের মত চেপে বসেছে সময়। ঘড়ীর বুকের খাঁচায় ঘণ্টা মিনিট সেকেণ্ডের কাঁটাগুলো একগুঁয়ের মত ঠুসে গেঁথে আছে। প্রায় অচল। এগুচ্ছে কি! মনে হয় না। রুগ্ন নিথর আর সন্ত্রস্ত সময়ের উদ্বাহু যাপন চলছে পৃথিবীতে। কিন্তু আর কতদিন! আর কবে এ বনসাই

সোনারঘাট

খুলনা থেকে একজন সাঁতারের প্রশিক্ষক এসেছিলেন আমাদের ছোট শহরে। সুমিত্রা পাল ম্যাম। সপ্তাহের তিনদিন উনি আমাদের খোলা ভ্যানে তুলে সহর (শহর) ছাড়িয়ে যেখানে নদী বেশ চওড়া সেখানে সাঁতার শেখাতে নিয়ে যেতেন। আমরা সাঁতার ম্যামের ঘাড়ে পিঠে চড়ে হইহই করে সাঁতার শিখতে চলে যেতাম। কখনো নদীর

পরমাভাষার সংকেত এবং পাঠ উত্তর ভাবনা

আসা যাওয়ার পথের ধারে! কলিম খানের নাম শুনেছি মাত্র বছর কয়েক আগে। ওঁর লেখার সাথে আমার সম্পর্ক ছিল প্রায় ক্ষীণ। প্রিণ্ট পত্রপত্রিকা, ওয়েব ম্যাগাজিনে কলিম খান ও রবি চক্রবর্ত্তী সম্পর্কে মাঝে মধ্যে উচ্ছ্বসিত কিছু লেখা পড়তাম। অই পর্য্যন্ত। জ্ঞান সমুদ্রের ধূলিকণার চাইতেও আমি তুচ্ছ, অজ্ঞান।

মা

জায়েদা বেওয়া স্বপ্ন দেখছিল। তার নয়নেরমণি কলিজার ধন তাদের তিন শতাংশ ভিটামাটির জমিন ছেড়ে সাত আসমানের উপরে উড়ে যাচ্ছে। তিনি স্বপ্নের ভেতরেও অবাক হন, ও মুরাদ তুই কেমনে উড়তিছিস বাপ? মুরাদের চোখ ভেজা ভেজা। ছায়া মাখা। শরীর ছুঁয়ে মেঘ ঘিরে যাচ্ছে। কত রঙের মেঘ। যেন