পুনঃপঠন : ধর্ম্ম শব্দের অর্থ কী?

ধর্ম্ম শব্দের অর্থ কী? ১) ব্যুৎপত্তি নির্ণয়— ধৃ + ম (মন্)— কর্তৃবাচ্যে। (বঙ্গীয় শব্দকোষ, হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়— সংক্ষেপে ‘ব.শ.’।) ২) ক্রিয়াভিত্তিক-বর্ণভিত্তিক অর্থ— ধর্ মিতি মিত যাহাতে। (বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ, কলিম খান ও রবি চক্রবর্ত্তী— সংক্ষেপে‘ব.শব্দা.’)। শরীরসাধন যে কর্ম্মের অপেক্ষা করে। (অমরকোষ)। লোকধারণ করে যে। (ব.শ.)। ৩) অভিধানাদিতে

পুনঃপঠন : বাঙ্গালাভাষার বানান-সমস্যা সমাধানের পথ (১ম খসড়া)

এক — বাঙ্গালাভাষার বানানে ব্যাপক নৈরাজ্য দেখে রবীন্দ্রনাথ তা দূর করার কথা ভাবেন ১৯৩৫ সালে। নিজেই তা দূর করবেন, এমন সময় বা উপায় নিশ্চয় তাঁর হাতে ছিল না। তাই তিনি কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন উপাচার্য্য শ্রীযুক্ত শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় মহাশয়কে এ বিষয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করতে অনুরোধ করেছিলেন।

পুনঃপঠন : ‘ধ্বনি’, ‘বর্ণ’ ও ‘বানান’ শব্দগুলির ‘ক্রিয়াভিত্তিক-বর্ণভিত্তিক’ অর্থব্যাখ্যা

[কেন কলিম খান ও রবি চক্রবর্ত্তী তাঁহাদের উদ্ভাবিত শব্দার্থতত্ত্ব ও বানানবিধিকে ‘ক্রিয়াভিত্তিক-ধ্বনিভিত্তিক’ না বলে ‘ক্রিয়াভিত্তিক-বর্ণভিত্তিক’ শব্দার্থতত্ত্ব ও ক্রিয়াভিত্তিক-বর্ণভিত্তিক বানানবিধি’ বলে সংজ্ঞায়িত করেছেন এবং তাহার পিছনে তাঁহারা কী ধরণের যুক্তি-দর্শন-ভাষাবিজ্ঞান সম্বলিত ভাব-ভাবনায় উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন তাহা অনুধাবন করিতে এই ধ্বনি, বর্ণ প্রভৃতি সংজ্ঞার সঙ্গে পাঠকের সম্যক ধারণা

পুনঃপঠন : বাঙ্গালাভাষীর ছড়ায় যা সব ছড়ানো আছে [শুধুই অর্থহীন ছড়া! না কি উন্নততর সামাজিক চেতনার জীবন-দর্শন!!!]

‘ইকড়ি মিকড়ি চাম-চিকড়ি’ কিংবা ‘চাঁদ উঠেছে, ফুল ফুটেছে’, ‘তাঁতীর বাড়ী ব্যাঙের বাসা’— এ’ধরনের ছড়ার অর্থ হয় না বলেই আমরা জানতাম। এইসব ছড়ায় নাকি ছন্দ মেলানোর জন্য প্রচুর অর্থহীন ধ্বন্যাত্মক শব্দ রয়েছে, কিন্তু কোনো মানে নেই। এখন দেখা যাচ্ছে, সে ধারণা ভুল। বাঙ্গালাভাষীর এই ছড়াগুলি অত্যন্ত

পুনঃপঠন : বিশ্বকর্ম্মা পূজায় ঘুড়ি ওড়ান হয় কেন

অনেক সময় সবচেয়ে সহজ ব্যাপারের পিছনেই থাকে সবচেয়ে কঠিন সত্য। আপেল মাটিতে পড়ার চেয়ে সহজ সরল ঘটনা আর কী হতে পারে! কিন্তু তাই নিয়ে যখন প্রশ্ন তোলা হয়, তখনই টনক নড়ে। সত্যিই তো, আপেল কেন মাটিতে পড়ে? কেন সোজা দিগন্তের দিকে ছুটতে শুরু করে না?