কবিতা : প্রেমিকের রং

ভালবাসার গান গেয়ে পাখী আজ ঠোঁট থেকে বের কর্‌ছে মাইল মাইল অন্ধকার। পালক থেকে মুছে ফেলেছে জলের দাগ। সমূহে ঝর্ণা ভেঙ্গে পড়্‌ছে সাগরের বুকে। যে’খানে জল পড়্‌ছে সেখানে সৃষ্টি হয় কাল ফুল। কাল ফুলের পাপড়িতে বিলাপের সুর। বিলাপের শরীর জুড়ে কেবল স্মৃতি। ফোয়ারা হয়ে ছড়িয়ে

কবিতা : আমার নাম ফিলিস্তিন

আমার নাম ফিলিস্তিন, আল-আকসা মসজিদ আমার লজ্জাস্থানের মত পবিত্র তবুও ইসরায়েলের হাত কমলার কোয়া থেকে রক্তজবা ফুল তুলে আর আপেলের শরীরে ভুল করে আঁকা শব্দের মত কাটাকাটির দাগ বসিয়ে দেয় পরম নিষ্ঠুরতায় … আমি ফিলিস্তিন, আকাশের তারায় আগুন জ্বলে; রাত হয়ে ওঠে কেয়ামত— তক্ষণ খিদের

কবিতা : গোধূলী

চিরদিন জোকার সেজে মনস্থ করে যায় আঙ্গুলের স্পর্শ তবুও নিস্তার নেই। শ্বাস ছেড়ে কুড়িয়ে নেয় আয়ু যতটুকু বেঁচে থাকে এ’সব ভান কেবল। ভানের শরীর পেরিয়ে অমোঘ সংসার নিয়ে সাদা পৃষ্ঠায় ভরে ওঠে কাঁটাছেড়া জীবন। যদিও পালানোর পথ নেই তবুও হাঁটু ভাঁজ করে খানিক নৈঃশব্দে কেঁদে

কবিতা : ঘুম

বুকের ভিতর একটা ঘুঘু হুহু করে কাঁদে। কোমল হাতে নরম পালকের ভিতর সূর্য্য জ্বলে ওঠে। স্পর্শ পেয়ে সে আরো কাঁদে। বুকের ভিতর ঝাপটে ধরি যদি কান্না থামিয়ে ফিক করে হেসে ফেলে আদুরে পাখিটা। দূরে আরো দূরে আল্লাহ আল্লাহ জিকিরে কলরব তুল্‌ছে হুজুর। কান্না মুঠোয় নিয়ে