কবিতা ( . ) বিন্দুরূপিণীর নয়ন দর্শন

… শূন্যে
উত্থান তোমার, তুমি এ-ক > দিশাগ্রস্তন্-কারী!
দিশা থেকে
বিদিশার পাঠশালায়
(এ) দিশাগ্রস্তন্ (ই) সক্রিয়ণ্ তোমাকে
বলিতেছি, ‘এই’, শোন গো—
তোমার
এলাকা কোথায়? কোথায় চলিতেছ? …
তোমার
‘(এ) দিশাগ্রস্তন্ (ল্) লালন্ (আ) অস্তিত্ব (ক্) করণ্ (আ) অস্তিত্ব’
অর্থাৎ এলাকা;
বলিতেছে
(তোমার) আগেও শূন্য, পরেও শূন্য … মাঝে তুমি, এ/ক!

ক্রিয়ার আলোকে,
বর্ণের বরণে ‘শূন্য’ হৈল, শ্ + ঊ + ন্ + য!
যাহা,
অসীম শক্তিযোজন্ +
(নবরূপ) উত্তীর্ণ + নাকরণ্-অন্‌করণ্ + যায়ী!

অসীমযাত্রায়

তৃতীয় নয়নে দেখ, (… নাগার্জ্জুনের দেশে)
সে
(.)বিন্দুরূপিণির ব্যাপিত রূপের সূর্য্য—
যাহা;
গমন্ + অস্তিত্বাদিকরণ্ + লালক
অর্থাৎ
গ্ + ও + ল = গোল (০)। (চক্রাকার) কালের চাকায়
ঘুরিতেছে—
চক্র =
চ + ক্ + ঋৃ, যাহা; চায়ী + করণ্ + আবর্ত্ত।

চক্রের চয়ণে যায়ী (পঞ্চ-ম-কার) তুমি
সহজ ‘মানুষ’,
(পঞ্চভূতেষু) সূর্য্যকে ডাকিতেছ, বর্ণের পঞ্চক স্বরে— যেমন:
সত্-শক্তিযোজন্ +
(নবরূপ) উত্তীর্ণ + যাওয়ণ্ + আবর্ত্তন্ + যায়ী …
যাহা;
স্ + ঊ + য্ + ঋ্ + য = সূর্য্য!
দাতার সূচকে
(জীবনদিশায়) দশে মিলে করি কাজে
যেই
তোমার উৎস ও দিশা; দশের দিশারী! …

দেখ, ঘুরিতেছে—
(সকাল) ছয়টা থেকে (দুপুর) বারটা,
(দুপুর) বারটা থেকে (সন্ধ্যা) ছয়টা,
                    (সন্ধ্যা) ছয়টা থেকে (রাত) বারটা,
                    (রাত) বারটা থেকে (সকাল) ছয়টা …

(চার গুণন ছয়)
চব্বিশের ষড়ায়তনে—
ভোর (…)
ছয়টা থেকে উত্থিত স-কাল (সাতটা) যাহা জানে।
তাই ত তুমিও
চারের চয়ণ্ এবং ছয়ের কার্য্যময় শরীসাধনে
খাইতেছ
ছয় ঘণ্টা পর পর অ্যাণ্টিবায়োটিক
এবং
ছয়ের কার্য্যদিবসে
করিতেছ কর্ম্মের সাধন, সাতের সপ্তাহে …
টিক্ … ঠিক্ … বাজিয়া চলা
ঘড়ির কাঁটাটা মিথ্যা বলিতেছে না, নিশ্চয়!

(পাদপদ্মে) কেন বা করিতেছ ষাষ্টাঙ্গে প্রণাম? …
(নীরলে) একটু ভাব ত দেখি—

‘আলিফ-লাম্-লাম-হা-তাশদীদ-যবর ’
চারটা হরফ
দুইটা হর্কতের কারুকাজে
(ছয়ের নন্দনে)
কাহাকে ডাকিতেছ তুমি সুমধুর সম্ভাষণে? …

মোনাজাতে
তুলিতেছ যেই (দুই) হাত; তাহার তালুতেই দেখ
ছয়টা রেখার বিন্যাস—
(আরবী) গাণিতিক চিহ্নের বিজ্ঞানে যাহাতে পাইবে
কার্য্যময়
ডানহাতের তিনটা (বাঁকানো) রেখায়
আঠার,
বামহাতের তিনটা (বাঁকানো) রেখায়
একাশি!
যোগের সাধনে যাহা নিরানব্বৈ নামীর রূপরেখা, নিরাকারের দর্শন …

তাই বলিতেছে;
আমি তোমার নফসের মাঝে আছি কিন্তু তুমি আমাকে দেখিতেছ না! …
জলাঙ্গীর ঢেউয়ে ভেজা
বাঙ্গালার মাঠে ঘাটে
(ভাবের বাউলে) ধ্বনির প্রতিধ্বনি হৈতেছে—
বাড়ীর পাশে আর্শিনগর সেথা পড়সী বসত করে,
একঘর পড়সী বসত করে, আমি একদিনেও না দেখিলাম তা’রে …
কিংবা
আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে দেখতে আমি পাইনি।
তোমায় দেখতে আমি পাইনি।
বাহির পানে চোখ মেলেছি, আমার হৃদয় পানে চাইনি॥

তাকাও
নিজের দিকে; বল, আত্ম নং বিধি …
শোন,
ভাবের বাউল আরো গাহিতেছে:
ক্ষ্যাপা তুই না জেনে তোর আপন খপর যাবি কোথায়।
আপন ঘর না বুঝে বাহিরে খুঁজে পড়বি ধাঁধায়।।

… শূন্যে উত্থান তোমার,
তুমি প্রকৃতিপুরুষময় (দ্বৈত) বীজের একক!

(পরমা প্রকৃতিময়) ষড়ায়তনের নিবিড় সম্পাদনায়
সম্পাদিত তোমার জীবনকাঠামো! …

আস,
সংশয় দূর করা যাক;
দেখা যাক—
কাঁচের চুঁড়ির ঝঙ্কারে বাজিয়া চলা সময়চেতনায়
কোথায়, কী ভাবে বাজিতেছে ষড়ায়তনের নিক্কণ্—
শোন,
গোপন কথার মণিহার— তোমার উত্থান সংবাদ:
বিশদ সৌন্দর্য্য উপভোগে জাগিয়া ওঠা জীবনের
মর্ম্মার্থ সাধনে,
তোমার জনক-জননী;
(জীবনানন্দের কবিতার ভাষায়) হাযার বছর ধরে পৃথিবীর পথে
দিশাগ্রস্তন্ করিয়াছে
দোঁহে;
(চুল তা’র কবেকার অন্ধকার) বিদিশার দিশায়—

(পাখীর নীড়ের মত চোখের লালিত্যে)
এই যে
দিশাগ্রস্তন্ করা, (এ-বর্ণের মাত্রাহীনতায়)
পরস্পরে পথ হাঁটা, খোঁজা, জীবনের যাপিত মাত্রায় …
যাহা;
(ক্রিয়ার আলোকে,
বর্ণের বরণে)
দিশাগ্রস্তন্ + কারী (অর্থাৎ এ + ক) অর্থাৎ এক! …

অতঃপর
(রূপনারায়ণের তীরে) নিস্তব্ধ সন্ধ্যার মধুর লগনে
দর্শনে
অপরূপ ব-দ্বীপ;
সৃজন উল্লাসে বলিয়াছে দোঁহে—
              যদেতৎ হৃদয়ং তব তদস্ত হৃদয়ং মম,
                    যদিদং হৃদয়ং মম তদস্ত হৃদয়ং তব …

মন্ত্রবৎ
এই
(দানন্ ক্রিয়ায়) হৃদয় থেকে দেহ/শুক্র/বীজের দানন্ …
যাহা;
‘দানন্ + (নবরূপ) উত্তীর্ণন্ + সক্রিয়ণ্’ ক্রিয়া
অর্থাৎ
‘দ্ + উ + ই’ অর্থাৎ ‘দুই’ …

সাধক বলিতেছেন,
দুইয়ের দাপানিতে দমে দমে চলিতেছে দেহের কারবার,
তিনের উত্থানে! …

মৃত্তিকার গর্ভে (‘দুই’-এর দানন্)
শ্যামল বর্ষার
জলজ-তারণে হয় তরঙ্গায়িত তিনের মাত্রা—
যাহা;
তারণ্ + সক্রিয়ণ্ + নাকৃত-অন্‌কৃত— (সংখ্যার ভাষায়)
ত্ + ই + ন = তিন!


(প্রাণবাহী)
বিপুলা তরঙ্গ; (তরঙ্গায়িত) তিনের মাত্রায়
তর্ তর্
বেড়ে ওঠে … নূতন কুঁড়ির চয়ণিকায় হয় ‘চয়ণ্ + অস্তিত্ব + রক্ষক’
অর্থাৎ চ্ + আ + র = চার—

চারিধারে
সূর্য্যটাও চয়ণ্ করিতেছে আলো; শ্যামল পালনে …
তুমিও
মাতৃগর্ভের সৃষ্টিতত্ত্বে (ভ্রণের চয়ণে)
পাইয়াছ চার ও চল্লিশার পুরাণ; মেলিয়াছ ডালপালা/হাত-পা!
অতঃপর
পাইয়াছ
পালন্ রহস্যের আধারে
চয়ণিকার পঞ্চায়েৎ সংসার,
ব্যঞ্জনবাহী
জীবনের আস্বাদন!
যাহা; পালন্ + রহস্য + অস্তিত্ব + চায়ী
অর্থাৎ
প্ + ঁ + আ + চ = পাঁচ।


পঞানন বিশ্বাস তুমি
গাহিয়াছ গান,
থাকব নাকো বদ্ধঘরে দেখব এবার জগৎটাকে …
তাই
গর্ভ থেকে
পঞ্চের পালন শেষে
যবনিকায়
‘ছাদিতের যাওয়ণ্ রহস্যে’
নাড়ির বন্ধন ছেঁড়ে
[(ছয়ের) ছামার ছানা/ছা/ছাওয়াল/ছেলে] বাহির হৈয়াছ;
(দর্শনে
সাত-পাকের জগৎ!)
যাহা;
ছাদিত + যাওয়ণ্ রহস্য = ছ + য় অর্থাৎ ‘ছয়’।

এই যে,
দিশাগ্রস্তন্-কারী অর্থাৎ এক/১ থেকে
ছাদিত-যাওয়ণ্ রহস্য অর্থাৎ ছয়/৬; যাহা ‘ষ ড় আ য় ত ন’
এবং
সময়চেতনা!

যাহার মাধ্যমে করিয়াছ অর্জ্জন, সত্যম্ সাতের সত্যায়ণ—
তুমিই সম তান …
তুমিই সন্তান … তুমিই সম্পৎ … তুমিই সময়চেতনা!

সাতের সংসারী জানে;
সাত =
স্ + আ + ত অর্থাৎ সত্-শক্তিযোজন্ + অস্তিত্ব + তারী!


সাতের সংসারে
অস্তিত্বের টঙ্কারী তুমি আটের নন্দন—
আট অর্থাৎ
আ + ট = অস্তিত্ব + টঙ্কারী!
খেলিতেছ বিশ্বলয়ে, কট্ কট্ কট্ … ছক্কা-আ-আ …

কাঁপাইতেছ মাঠ;
হাঁকাইতেছ চার, ছয়ের বাউণ্ডারী …
তা তা থৈ থৈ,
তা তা থৈ থৈ, তা তা থৈ থৈ নাঁচিতেছে উদ্দাম গ্যালারী।


মারিতেছ টোকা,
জীবনের সদর ভবনে—

বলিতেছ
(এ-ই) সুস্থ আছেন ত; সবাই? …
মহামতি বুদ্ধের উচ্চারণেও (তুমি) বলিতেছ; সব্বে সত্তা সুখিতা ভবন্ত …
অস্তিত্বের টঙ্কারে
          রাজনীতির মঞ্চে
                          (কবির বয়ানে) বাঙ্গালীর নেতাও বলিতেছেন:

মোর নাম
এই বলে খ্যাত হোক, আমি তোমাদেরেই লোক
আর কিছু নয়,

                     এই হোক শেষ পরিচয়। …

আটের মাঝারে
(শব্দশক্তির স্পন্দনে) টুংটাং বাজিয়া চলা
তোমার
শরীরের মাঝেও (চলিতেছে)
কাইনেটিক এৰং পটেনসিয়াল এনার্জ্জীর নয়টা কারুকাজ—
নয়
কিংবা নায়ের নন্দনে
ইলাষ্টিক-এনার্জ্জী যাহা জানে!
যেইসময়ে পড়িবে টান
বুঝিবে (সেইসময়ে) মর্ম্মের বেদন …

আপাততঃ
ললিতলাবণ্যময় শরীরের চামড়ায়
একটু (চিমটিকাটা) টান দিয়া দেখিতে পার! …

এ ই
(টঙ্কারণ্
অস্তিত্ব
নাকৃত-অন্‌কৃত) টানের মায়ায়
চলিতেছে
জ গ ৎ স ং সা র,
টান লাগিলেই আসে, টান লাগিলেই যায় …

দমের মাঝারে
সাধুটাও
মারিতেছে টান সাধের চরসে;
লভিতে সাতের সিদ্ধি— সিদ্ধার্থ— সিদ্ধ অর্থ, জীবনের! …
তাই
সঙ্গ লাভে (পালকের টঙ্কারণে)
উচ্চারণ করিয়াছি, প-ট্ … প-ট্ … প-ট্ …

এই দেখ
(জীবনবোধের উপকূলে)
তোমার টানেই
ছুঁটিয়া আসিয়াছি (ষ ড় আ য় ত নে র) সখা!
অতএব,
সংখ্যার গণিতযাত্রায় হ্ও অন্, চলমানে …
লাকিসেভেনের রঙ্গীন ধরায়, সময়ের পঞ্জিকায় …

সময় বহিয়া যায় কোন্ সেই অজানায়,
না জানিয়াও
জীবনমার্গের (আটের) খপরে দেখিবে কেবল,
ন + য়
অর্থাৎ ‘নয়ে’
‘নাকৃত-অন্‌কৃত + যাওয়ণ্ রহস্য’ জাগা (রহস্যবিতানে)
দিশাহীন তুমি, ‘এক’!

(তুঁহু মম শ্যামসমান) ‘মরণ’ শব্দের গঠন দেখ,
সন্ধির বিচ্ছেদে
যাহা
মর + অণ্কৃত (অর্থাৎ ‘ণ’) = মরণ!

এইখানে;
‘ণ’ বর্ণের (পেছনে ক্রিয়াহীন)
সামনের ক্রিয়ায়, মাত্রায় ‘মিত-রক্ষক-অণ্্কৃ’ হৈল ‘ম-র-ণ’! …
যাহার ফলেই
রূপনারায়ণের তীর ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া পাখীর
(আটকুটুরী নয় দরযাময়) খাঁচার দিশায়,
জীবনেরর দিশায়;
রসনাবিলাসের এই ধরাধাম
(খাদ্যশিল্পের)
চক্রের লীলায়, যোগবিয়োগের কাটাকুটি খেলায়
চলমান/ নাকৃত-অন্‌কৃত …
ফলতঃ
জীব নাকৃত-অন্‌কৃত …
শব্দের গঠনে যাহা; জীব + ন = জীবন! …

করিও পাঠ, ‘ইকোলজী’; জানিবে বিশদ …
(ত্রি-মাত্রিক) জীবনৰোধের উপকূলে, রূপনারায়ণের তীরে;

অণ্কৃত (ণ)
নাকৃত-অন্‌কৃত (ন)

‘চলমানতার সূত্র’ পাঠে নান্দিকার তুমি!
(জীবনের নন্দনকাননে)
এইবার
(‘ন’ বর্ণের
মাত্রার পিছনে ও সামনের ক্রিয়ায়)
নয়
নাকরণে
নয় ‘অন্’ কর,
বিন্দুরূপিণির নয়ন দর্শন লাভে! …

‘নয়’
নাকৃতে থাকিবে না ‘নয়’— (অন্‌কৃতে)
থাকিবে নয়নে, নয়নে নয়ন রাখিয়া কহিবে যে কত কথা—

নীরবে গাহিবে গান—
নয় থাকিলে আরো
কিছুটা সময়, নয় রাখিলে হাতে এ-ই হাত …

(পঠনে) পটভূমিকা;
পট্ অন কর, (পট/চিত্রে ফোটা) নয়নের পটভূমিকায় …

নয়ের দর্শনে নয়নের দেখায়
(দাতার সূচকে) পাইবে বিদিশার দিশা …
অতএব
তাকাও সম্মুখে, দাঁড়াইয়া রহিয়াছে ‘শূন্য’,
তোমাকে বরণে— তুমি ০ ১ ০ …

দশ = দ + শ
অর্থাৎ
দাতা + শক্তিযোজক
অর্থাৎ
দাতার শক্তিযোজকে
তাকাও, দেখিবে দিক, দশ— দিশ্ … বিদিশার দিশা …
নতুবা
ঘুরিয়া ঘুরিয়া মরিয়া যাইবে ধানসিঁড়ি নদীটির নীড়ে …
ছিপছিপে
শরের ভেতর, নিরালা নিঝুম নীড়ে, পাইবে না জীবনানন্দ …

যতৈ
ব্যাকরণ পড় (√ন্ী+ অন্ = নয়ন)
নয়ের দর্শন না পাইলে পাইবে না নয়নের দেখা …
পূর্ব্ব, পশ্চিম, উত্তর, দক্ষিণ,
ঈশান, অগ্নি,
নৈর্ঋত, বায়ু, উর্দ্ধ, অধঃ
ঘুরিয়াও জানিবে না তুমি কোথায় আসিয়াছ! …

এক থেকে
নয়ের ঘূর্ণনে, দশকযাত্রায় (…)
দশের
(কালিক) আবর্ত্তন্
নাকৃত-অন্‌কৃতে না পাইলে (বিন্দুরূপিণির) নয়ন ‘দর্শন’ …

দশ্ + ঋ্ + ন = দর্শন!
(এইরূপ)
ব্যাকরণ পাঠে
বুঝিবে না কোন ক্ষণে,
‘এ/দিশাগ্রস্তন্ + গ্/গমন্ + আ/অস্তিত্ব + র/রক্ষক’ পর্ব্বে
(এগিয়ে যাওয়া) পথের যাত্রায়
(কাজের লালকে) নয়নের সাথে কাজলের কী কথা! …

[‘‘বিন্দুরূপিণীর নয়ন দর্শন” ইকতিজা আহসান সম্পাদিত ‘বিবিধ’ (ডিসেম্বর সংখ্যা। ১২ তম বর্ষ, ৬০ তম সংখ্যা।) পত্রিকায় পূর্ব্বে প্রকাশিত। বর্ত্তমানে সংশোধিত এবং পরিবর্দ্ধিত রূপে প্রকৃতিপুরুষে প্রকাশিত হৈল]

*** ছবি: ইণ্টারনেট থেকে সংগৃহীত

রচিত ও প্রকৃতিপুরুষ কর্ত্তৃক প্রকাশিত কবিতা, ( . ) বিন্দুরূপিণীর নয়ন দর্শন — তে সম্পাদিত।

৮ Comments

  1. An outstanding share! I have just forwarded
    this onto a coworker who has been doing a little research on this.
    And he actually ordered me breakfast due to the fact that I discovered it for him…
    lol. So allow me to reword this…. Thank YOU for the meal!!
    But yeah, thanks for spending the time to talk about this topic here on your
    site.

  2. Woah! I’m really digging the template/theme of this website.

    It’s simple, yet effective. A lot of times it’s challenging to
    get that “perfect balance” between user friendliness and visual appeal.
    I must say that you’ve done a amazing job with this.
    Additionally, the blog loads super quick for me on Opera.
    Outstanding Blog!

  3. I blog frequently and I really appreciate your content.

    The article has truly peaked my interest. I’m going to
    bookmark your blog and keep checking for new details about once per week.

    I opted in for your RSS feed too.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *