না ৰাঁধিলে আট ঘাট, ৰাজে না তৰলা …
ঠিকঠাক ওঠে না গো সুর …
আজি
এই প্রভাতী রাগে
মনে
ৰাজে গো ব্যঞ্জনা …
তাই
ৰাঁধিৰ তোমাকে, আট ঘাটে, তৰলায়,
সুরেলা রাঁধায়— জানে রাধা!
খেয়ে
নানান ঘাটের জল;
চল
ৰেঁধে আটঘাট
নেমে পড়ি মাঠে … পাঠে, ঘাটের ঘটনা …
দেখে নিই,
গড়ায় কোথায় কোথাকার জল
(সুরেলা গুঞ্জনে) নিয়ে ৰাঁধার রটনা …
সা রে গা মা পা ধা নি … সুরের ঝর্ণাধারায়
জাকির হোসেন
(আজি এই গোলকধামে) ৰাজায় তৰলা।
জীৰন,
যাও কোথায়? ধিনাকি … ধিনাকি …
(ৰাঁধনহারা) এই মন, ৰাজে গো ৰাঁধনে … আট ঘাটে …
আরণ্যক টিটো রচিত ও প্রকৃতিপুরুষ কর্ত্তৃক প্রকাশিত কবিতা, আটঘাট — প্রকৃতিপুরুষ বানান রীতিতে সম্পাদিত।